THE SINGLE BEST STRATEGY TO USE FOR আলু চাষের পদ্ধতি, NB ARTICLE, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

The Single Best Strategy To Use For আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

The Single Best Strategy To Use For আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Blog Article

Oindrila Banerjee, a learn's graduate in fashionable History from Calcutta College, embodies a various array of passions. Her heart resonates Along with the rhythm of Innovative expression, getting solace in crafting poetic verses and singing melodies. past her educational pursuits, Oindrila has contributed for the educational realm, serving as a instructors' coordinator inside of a kindergarten English medium college.

আগাছা দমন: বীজ বপনের ৬০ দিন পর্যন্ত আলুর ক্ষেত আগাছা মুক্ত রাখতে হয়৷ আলুর জমিতে আগাছা দমন আলাদাভাবে করার প্রয়োজন পড়ে না৷ গাছের গোড়ায় মাটি তুলে দেয়া ও গোঁড়ার মাটি আলগা করে দেয়ার সময়ই আগাছা দমন হয়ে যায়৷

আলু চাষ যে কোনো মাটিতে করা যায়। তবে বেলে দোআঁশ থেকে দোআঁশ মাটি আলু চাষের জন্য উত্তম। চাষের জন্য যেখানে সেচ ও নিষ্কাশনের সুব্যবস্থা আছে সে সকল জমি নির্বাচন করতে হবে। তবে জমিটি অবশ্যই রৌদ্র উজ্জ্বল হওয়া বাঞ্ছনীয়। মাটি ঝুরঝুরে করে প্রস্তুত করতে হবে। আড়াআড়িভাবে সেই জমিতে কমপক্ষে ৪টি চাষ দিতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে চাষের জমিতে যেন বড় মাটির ঢেলা না থাকে, কারণ বড় মাটির ঢেলা আলুর সঠিক বৃদ্ধিতে বাঁধা দেয়। বাধাগ্রস্ত হলে আলু অনেক সময় অসম ও বিকৃত আকারে বৃদ্ধি পায়। জমি তৈরির সময় জমিতে সুষম সেচ প্রয়োগ করা যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তাই জমির উপরিভাগ সমতল করতে হবে।

(অম্লীয় বেলে মাটির জন্য) ৮০ – ১০০ কেজি ৩০০ -৪০০ গ্রাম

মৌসুমে মাঝারি বৃষ্টিপাত ৩০ ইঞ্চি অর্থাৎ ৭৬২ মিলিমিটার আলুর জন্য উপযোগী৷ অধিক বৃষ্টিপাতে আলু মোটেই ভালো হয় না; গাছের বৃদ্ধি থেমে যায়৷ রোগ ও কীটপতঙ্গের আক্রমণ সহজতর হয়৷ তবে পার্বত্য এলাকায় (১৮৬০-২১৭০ মিলিমিটার) অধিক বৃষ্টিপাত হলেও পানি দ্রুত সরে যায় ও ঠাণ্ডা পরিবেশ বিরাজমান থাকে বলে সেরূপ পরিবেশে আলুর চাষ করা যায়৷ তাই পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং জেলায় এইরূপ পরিবেশে গ্রীষ্মকালে আলু জন্মানো যায়৷

২%), ডাইথেন এম-৪৫ (০.২%) ইত্যাদি অনুমোদিত ছত্রাকনাশক ১০-১২ দিন পর পর সেপ্র করতে হবে।

বীজ হার : বপনের জন্য প্রতি হেক্টরে সাধারণত ১৫০০-২০০০ কেজি বীজ লাগে৷ তবে বীজ আকারে বড় হলে কিছু বেশি এবং ছোট হলে কিছু কম লাগে৷

সম্প্রতি বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট বারি উদ্ভাবিত আলুর ০২টি জাত ছাড়করণ: (ক) বারি আলু-৫৬: জাতটি কন্দাল ফসল। এ জাতের গড় ফলন ৩৫.

ক্ষতির নমুনা: টিউবারের কেন্দ্র কালো বা নীলচে কালো রং ধারণ করে। অক্সিজেনের অভাব বেশি হলে সমস্ত টিউবারই কালো হয়ে যেতে পারে। আক্রান্ত অংশ সংকুচিত হয়ে ফেঁপে যেতে পারে।

ব্যবস্থাপনা: রোগমুক্ত বীজ ব্যবহার করতে হবে। আক্রান্ত জমিতে সেচ যথা সম্ভব বন্ধ করে দিতে হবে। রোগ দেখা দেওয়ার সাথে সাথে রিডোমিল (০.

আলুর জমি আগাছা মুক্ত রাখতে হবে, আলু লাগানোর ৩০-৩৫ দিনের মধ্যে আগাছা পরিষ্কার করে নিয়ে দুই সারির মধ্যবর্তী স্থানের মাটি কুপিয়ে সার প্রয়োগ করতে হবে। সেই সার মিশ্রিত মাটি গাছের গোড়ায় দিয়ে দিতে হবে। খেয়াল রাখবেন, কোপানোর সময় যেন আলুর শিকড় না কাটে এবং গাছের পাতা যেন মাটি চাপা না পড়ে।

আলু কন্দ বপনের জন্য ব্যবহার করা হয়। আগের বছরের সুরক্ষিত অঙ্কুরিত বীজ ব্যবহার করা হয়। আশ্বিনের মাঝামাঝি থেকে অগ্রহায়ণের মাঝামাঝি পর্যন্ত আলু লাগানো যায়। তবে আগাম ফসল তুলতে চাইলে ভাদ্র মাসের শেষে বীজ বপন করতে হবে।আলুর বীজ সারিবদ্ধভাবে লাগাতে হবে। সারির মধ্যে দূরত্ব ৬০ সেমি এবং বীজের মধ্যে দূরত্ব ২৩-৩৮ সেমি হওয়া উচিত। পুরো বীজ বপন করা ভাল, তবে যদি সেগুলি খুব বড় হয় তবে সেগুলিকে দুটি অংশে কেটে রোপণ করা যেতে পারে। ২ থেকে ৩ সেন্টিমিটার ব্যাসযুক্ত বীজ বপনের জন্য সর্বোত্তম। বপনের সময় তাদের কাটার দরকার নেই। বপনের সময়এবং এক সেন্টিমিটারের বেশি ব্যাসের বীজ কেটে রোপণ করা যেতে পারে। বীজ কাটার সময়, কম বীজ প্রয়োজন হয়, যেমন ঘন্টা পুরো বীজ ব্যবহার করার সময়, প্রতি হেক্টরে ১৫০০ কেজি প্রয়োজন, কাটা বীজ ব্যবহার করার সময় - এই পরিমাণ get more info অর্ধেক, অর্থাৎ ঘন্টা ৭৫০ কেজি বীজ।

কিন্তু আলুকে ভারতবর্ষের সর্বত্র ছড়াতে কাজ করেছিল ইংরেজরা।

ত্বক মসৃণ ও হালকা হলুদে। জীবনকাল ৮৫-৯০ দিন।

Report this page